স্মার্টফোন যারা ব্যবহার করেন তাদের প্রত্যেকের নিশ্চয়ই একটি জিমেইল একাউন্ট আছে কারণ জিমেইল ছাড়া গুগল প্লে স্টোর থেকে কোনো অ্যাপস ডাউনলোড করা যায়না। গুগল প্লে স্টোরও গুগলেরই সার্ভিস। মোট কথা জিমেইল ছাড়া গুগলের কোনো প্রোডাক্ট ব্যবহার করা যায়না আবার একটি জিমেইল একাউন্ট হলেই গুগলের সব প্রোডাক্ট ব্যবহার করা যায়! এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন ব্লগারে একটি ফ্রী ওয়েবসাইট তৈরি করতে হলে অবশ্যই একটি জিমেইল একাউন্ট দরকার হবে। কাজেই যদি এখনও আপনার কোনো জিমেইল একাউন্ট না থাকে তাহলে Gmail sign up করে নতুন একাউন্ট তৈরি করে নিন।
এখন প্রশ্ন হলো কেন আপনার একটি ফ্রী ওয়েবসাইট প্রয়োজন? নিছক খেলাচ্ছলে নাকি সত্যিই প্রয়োজন? এটি কিন্তু মোটেও খেলার জিনিস নয়! এর মাধ্যমে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা যায়। আবার অপ্রয়োজনে এদিকে মনোনিবেশ করলে প্রচুর সময় নস্ট হওয়ার আশংকাও আছে। এজন্য নতুন একটি ফ্রী ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরির আগে আসুন কিছু নেগেটিভ, পজেটিভ বিষয়ে আলোচনা করা যাক!
আপনি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এমন কিছু প্রচার করতে চান যা ফেসবুকের সীমিত পরিসরে সম্ভব হচ্ছেনা? সেক্ষেত্রে আপনাকে মাথায় রাখতে হবে যে ফেসবুক বা অন্যান্য সোস্যাল মিডিয়ায় কিছু প্রচার করলে তা অল্প সময়ের মধ্যেই আপনার বেশকিছু পরিচিত, অপরিচিত লোকের কাছে পৌঁছে যাবে কারণ ফেসবুক বা অন্যান্য সোস্যাল মিডিয়ায় নিশ্চয়ই আপনার বেশকিছু ফ্রেন্ড বা ফলোয়ার আছে। কিন্তু ব্লগারে একটি নতুন ওয়েবসাইট ওপেন করে কিছু লিখলেই তা কোনো পাঠকের কাছে পৌঁছাবেনা।
একটি ওয়েবসাইটে কিছু লিখলেই কাজ শেষ হয়ে যায়না। ওয়েবসাইটে লেখা এমন কোনো কঠিন কাজ নয়। সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো ওয়েবসাইটে পাঠক বা ভিজিটর নিয়ে আসা! অনেকেই হয়তো ভাবছেন ওয়েবসাইটে লিখে ফেসবুকে লিংক শেয়ার করলেই প্রচুর ভিজিটর পাওয়া যাবে কিন্তু এটি সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ধারণা! ভিজিটরের জন্য শুধু ফেসবুকের উপর নির্ভরশীল হতে চাইলে এদিকে না আসাই ভালো কারণ এতে শুধু শুধু কিছু সময় নষ্ট হবে এবং অবশেষে হতাশ হয়ে ব্যার্থ হয়ে ফিরে যেতে হবে! এমন অসংখ্য ওয়েবসাইট দেখা যায় যার মালিকরা হতাশ হয়ে পোস্ট আপডেট করা ছেড়ে দিয়েছেন!
ভিজিটর বা পাঠকই হলো একটি ওয়েবসাইটের প্রাণ! কারণ আপনি যা লিখবেন নিশ্চয়ই চাইবেন তা পাঠক পড়ুক। পাঠক ছাড়া লিখে লাভ কি? তবে যারা সত্যিই সিরিয়াস তাদের জন্য হতাশ হওয়ার কিছু নেই। আপনার লেখা যদি ভালো মানের হয় এবং পাঠকের জন্য উপকারী হয় তাহলে আপনার লেখাকে পাঠকের কাছে পৌঁছানোর প্রযুক্তি অবশ্যই আছে যাকে বলে এসইও (SEO) সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।
তবে সফলভাবে যদি একটি ওয়েবসাইট চালাতে চান তাহলে পূর্বশর্ত হলো অবশ্যই এমন কিছু লিখতে হবে যা পাঠক নিজ আগ্রহেই পড়তে চান এবং গুগলে সেই বিষয়ে সার্চ করেন। ভালো কন্টেন্ট প্রকাশের পরই গুরুত্বপূর্ণ হলো Search Engine Optimization। এই SEO এমন এক প্রযুক্তি বা প্রক্রিয়া যা আয়ত্ত করতে দীর্ঘসময় ধরে রীতিমতো সাধনার প্রয়োজন!
মূলকথা সফলভাবে একটি ওয়েবসাইট চালাতে হলে এটিকে passion বা আসক্তি হিসেবে নিতে হবে এবং কঠিন প্রতিযোগিতার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হবে। প্রশ্ন হলো এতো কষ্ট করে লাভ কি? শুধু শুধু নিজের লেখাকে অন্যের কাছে পৌঁছানোর জন্য এতো কষ্ট কেন করবে মানুষ?
এখন প্রশ্ন হলো কেন আপনার একটি ফ্রী ওয়েবসাইট প্রয়োজন? নিছক খেলাচ্ছলে নাকি সত্যিই প্রয়োজন? এটি কিন্তু মোটেও খেলার জিনিস নয়! এর মাধ্যমে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা যায়। আবার অপ্রয়োজনে এদিকে মনোনিবেশ করলে প্রচুর সময় নস্ট হওয়ার আশংকাও আছে। এজন্য নতুন একটি ফ্রী ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরির আগে আসুন কিছু নেগেটিভ, পজেটিভ বিষয়ে আলোচনা করা যাক!
আপনি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এমন কিছু প্রচার করতে চান যা ফেসবুকের সীমিত পরিসরে সম্ভব হচ্ছেনা? সেক্ষেত্রে আপনাকে মাথায় রাখতে হবে যে ফেসবুক বা অন্যান্য সোস্যাল মিডিয়ায় কিছু প্রচার করলে তা অল্প সময়ের মধ্যেই আপনার বেশকিছু পরিচিত, অপরিচিত লোকের কাছে পৌঁছে যাবে কারণ ফেসবুক বা অন্যান্য সোস্যাল মিডিয়ায় নিশ্চয়ই আপনার বেশকিছু ফ্রেন্ড বা ফলোয়ার আছে। কিন্তু ব্লগারে একটি নতুন ওয়েবসাইট ওপেন করে কিছু লিখলেই তা কোনো পাঠকের কাছে পৌঁছাবেনা।
একটি ওয়েবসাইটে কিছু লিখলেই কাজ শেষ হয়ে যায়না। ওয়েবসাইটে লেখা এমন কোনো কঠিন কাজ নয়। সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো ওয়েবসাইটে পাঠক বা ভিজিটর নিয়ে আসা! অনেকেই হয়তো ভাবছেন ওয়েবসাইটে লিখে ফেসবুকে লিংক শেয়ার করলেই প্রচুর ভিজিটর পাওয়া যাবে কিন্তু এটি সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ধারণা! ভিজিটরের জন্য শুধু ফেসবুকের উপর নির্ভরশীল হতে চাইলে এদিকে না আসাই ভালো কারণ এতে শুধু শুধু কিছু সময় নষ্ট হবে এবং অবশেষে হতাশ হয়ে ব্যার্থ হয়ে ফিরে যেতে হবে! এমন অসংখ্য ওয়েবসাইট দেখা যায় যার মালিকরা হতাশ হয়ে পোস্ট আপডেট করা ছেড়ে দিয়েছেন!
ভিজিটর বা পাঠকই হলো একটি ওয়েবসাইটের প্রাণ! কারণ আপনি যা লিখবেন নিশ্চয়ই চাইবেন তা পাঠক পড়ুক। পাঠক ছাড়া লিখে লাভ কি? তবে যারা সত্যিই সিরিয়াস তাদের জন্য হতাশ হওয়ার কিছু নেই। আপনার লেখা যদি ভালো মানের হয় এবং পাঠকের জন্য উপকারী হয় তাহলে আপনার লেখাকে পাঠকের কাছে পৌঁছানোর প্রযুক্তি অবশ্যই আছে যাকে বলে এসইও (SEO) সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।
তবে সফলভাবে যদি একটি ওয়েবসাইট চালাতে চান তাহলে পূর্বশর্ত হলো অবশ্যই এমন কিছু লিখতে হবে যা পাঠক নিজ আগ্রহেই পড়তে চান এবং গুগলে সেই বিষয়ে সার্চ করেন। ভালো কন্টেন্ট প্রকাশের পরই গুরুত্বপূর্ণ হলো Search Engine Optimization। এই SEO এমন এক প্রযুক্তি বা প্রক্রিয়া যা আয়ত্ত করতে দীর্ঘসময় ধরে রীতিমতো সাধনার প্রয়োজন!
মূলকথা সফলভাবে একটি ওয়েবসাইট চালাতে হলে এটিকে passion বা আসক্তি হিসেবে নিতে হবে এবং কঠিন প্রতিযোগিতার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হবে। প্রশ্ন হলো এতো কষ্ট করে লাভ কি? শুধু শুধু নিজের লেখাকে অন্যের কাছে পৌঁছানোর জন্য এতো কষ্ট কেন করবে মানুষ?
এর উত্তর হলো একটি ওয়েবসাইটের অর্গানিক ভিজিটর = টাকা!
হ্যাঁ সত্যিই একটি ওয়েবসাইটে পর্যাপ্ত কোয়ালিটি ভিজিটর আনতে পারলে আপনি চাইলে ভিজিটরকে টাকায় পরিণত করতে পারবেন! আর এজন্যই এতো প্রতিযোগিতা!
উপরের সংক্ষিপ্ত আলোচনা পড়ার পর এখনও যদি আপনার আগ্রহ থাকে তাহলে আপনার জন্য সুখবর হলো আমাদের সমকাল ব্লগে একটি ফ্রী ব্লগার ব্লগ তৈরি, এবং ব্লগ থেকে এডসেন্স এর মাধ্যমে কিভাবে পর্যাপ্ত অর্থ উপার্জন করা যায় তার বিস্তারিত বিষয়গুলো পর্যায়ক্রমে আলোচনা করা হয়েছে। অর্থ উপার্জনের জন্য শুধুমাত্র পরীক্ষিত বিষয়গুলোই আলোচনা করা হবে। অনলাইনে আয়, বিকাশে পেমেন্ট জাতীয় ভুয়া বিষয়গুলো আমরা সবসময় এড়িয়ে চলি।
উপরের সংক্ষিপ্ত আলোচনা পড়ার পর এখনও যদি আপনার আগ্রহ থাকে তাহলে আপনার জন্য সুখবর হলো আমাদের সমকাল ব্লগে একটি ফ্রী ব্লগার ব্লগ তৈরি, এবং ব্লগ থেকে এডসেন্স এর মাধ্যমে কিভাবে পর্যাপ্ত অর্থ উপার্জন করা যায় তার বিস্তারিত বিষয়গুলো পর্যায়ক্রমে আলোচনা করা হয়েছে। অর্থ উপার্জনের জন্য শুধুমাত্র পরীক্ষিত বিষয়গুলোই আলোচনা করা হবে। অনলাইনে আয়, বিকাশে পেমেন্ট জাতীয় ভুয়া বিষয়গুলো আমরা সবসময় এড়িয়ে চলি।
তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক ব্লগার এ একটি নতুন ব্লগ তৈরি করার নিয়মঃ
এজন্য প্রথমেই ব্লগার ওয়েবসাইটে জিমেইল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে সাইন ইন করতে হবে। সাইন ইন করার পর উপরের দিকে বাম পার্শ্বে New blog এ ক্লিক করতে হবে। নিচের স্ক্রিনশটের মতো একটি পপ আপ ওপেন হবে। Title এর ঘরে ব্লগের জন্য একটি শিরোনাম দিতে হবে Address এর ঘরে যে নামে ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান সেই নামটি দিতে হবে। ওয়েবসাইটের নাম দেয়ার সাথে সাথেই checking availability শুরু হয়ে যাবে অর্থাৎ ঐ নামে আগে থেকেই কারও ওয়েবসাইট আছে কিনা চেক করে দেখবে। যদি আগে থেকেই ঐ নামে কারও ব্লগ থেকে থাকে তাহলে সরি দেখাবে। তখন নাম পরিবর্তন করে দেখতে হবে। যদি আপনার দেয়া নামে ইতোপূর্বে কোনো ওয়েবসাইট না থেকে থাকে তাহলে available দেখাবে। সেক্ষেত্রে Theme অপশন থেকে ব্লগের জন্য একটি থিম নির্বাচন করে নিচের create বাটনে ক্লিক করলেই একটি নতুন ফ্রী ওয়েবসাইট তৈরি হয়ে যাবে!
এখানে উল্লেখ্য যে ব্লগের Title, Address, Theme সবই যে কোনো সময় পরিবর্তনযোগ্য তাই এ নিয়ে মিছেমিছি ঘাবড়ানোর কিছু নেই!
আরেকটি বিষয় স্পষ্ট হওয়া দরকার সেটি হলো ফ্রী ওয়েবসাইটটি একটি ব্লগার সাবডোমেইন হবে এটি প্রধান ডোমেইন হবেনা অর্থাৎ আপনি যে নামেই ওয়েবসাইট তৈরি করুন না কেন তার শেষে .blogspot.com থাকবে। উদাহরণস্বরূপ www.blogname.blogspot.com এরকম হবে। www.blogname.com এরকম প্রধান ডোমেইন নিতে চাইলে custom domain কিনে তা ব্লগারে সংযুক্ত করতে হবে।
ওয়েবসাইট তৈরি হলো এবার জানুন ব্লগ লেখার নিয়ম
ওয়েবসাইটটিকে সফলভাবে চালানোর জন্য যে বিষয়গুলো বেশি জরুরী সে বিষয়গুলোই আগে আলোচনা করা এবং আয়ত্ত করা জরুরী। ওয়েবসাইটে কোনো লেখা পোস্ট করার জন্য ব্লগারে সাইন ইন অবস্থায় New post বাটনে ক্লিক করতে হবে।
ক্লিক করার পর লেখার জন্য একটি ড্যাশবোর্ড ওপেন হবে। যাদের কম্পিউটারে টাইপিং করার এম এস ওয়ার্ড টুল সম্পর্কে ন্যুনতম ধারণা আছে তারা ড্যাশবোর্ডটি দেখলেই বুঝতে পারবেন এতে একটি লেখাকে সুন্দরভাবে সাজানোর জন্য যা যা প্রয়োজন তার সব ধরনের টুলসই রয়েছে!
ড্যাশবোর্ডের উপরের দিকে Post title এর জায়গায় লেখাটির শিরোনাম দিতে হবে। বক্সের ভেতরে মূল লেখাটি পোস্ট করতে হবে। লেখার যে কোনো লাইন বোল্ড, ইটালিক, আন্ডারলাইন করার অপশন রয়েছে। ফন্ট, টেক্সট সাইজ ইত্যাদি সবকিছুই কাস্টমাইজ করা যায় খুব সহজেই।
এছাড়াও জাস্টিফাই, নাম্বার, বুলেট, কোটেশন, টেক্সট কালার, ব্যাকগ্রাউন্ড কালার সবকিছুই রয়েছে। যে কোনো ছবি বা ভিডিও আপলোড করার অপশন এবং লিংক দেয়ার অপশন তো রয়েছেই! একটু ঘাটাঘাটি করলে যে কেউ খুব সহজেই বিষয়গুলো আয়ত্ত করতে পারবে। টুলসগুলো ব্যবহার করে লেখাটিকে সুন্দরভাবে সাজানোর পরে উপরে Publish বাটনে ক্লিক করলেই লেখাটি পাবলিশ হয়ে যাবে। এবার View ব্লগে ক্লিক করলেই আলাদা ট্যাবে নতুন ব্লগ পোস্টটি ওপেন হয়ে যাবে।
পোস্ট লেখা শেখার পরে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো লেআউট ডিজাইন। লেআউটের মাধ্যমেই আপনার ওয়েবসাইটটিকে নিজের প্রয়োজন এবং পছন্দমাফিক সাজিয়ে নিতে হবে। অর্থাৎ ব্লগের কোন অংশে কি দেখানো হবে, কোথায় পোস্ট বডি থাকবে, কোথায় বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করানো হবে, সাইড বার, হেডার, ফুটারে কি থাকবে ইত্যাদি লেআউটের মাধ্যমেই নির্ধারন করতে হবে।
লেআউট পরিচিতি
পোস্ট লেখা শেখার পরে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো লেআউট ডিজাইন। লেআউটের মাধ্যমেই আপনার ওয়েবসাইটটিকে নিজের প্রয়োজন এবং পছন্দমাফিক সাজিয়ে নিতে হবে। অর্থাৎ ব্লগের কোন অংশে কি দেখানো হবে, কোথায় পোস্ট বডি থাকবে, কোথায় বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করানো হবে, সাইড বার, হেডার, ফুটারে কি থাকবে ইত্যাদি লেআউটের মাধ্যমেই নির্ধারন করতে হবে।
লেআউটের + Add a Gadget অপশনে ক্লিক করলে ঐ স্থানে বসানোর উপযোগী বেশকিছু Gadget প্রদর্শিত হবে। সেখান থেকে প্রয়োজনীয় Gadget টি সিলেক্ট করা যাবে, Gadget টির ডানপাশের (+) বাটনে ক্লিক করে। তালিকার প্রথম Gadget টি হলো AdSense। এটি শুধুমাত্র এডসেন্স এপ্রুভড ব্লগের জন্য। এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে গুগল এডসেন্স বাংলা পোস্টে। মনে রাখতে হবে লেআউটের ইন্টারফেস নির্ভর করে ব্লগের থিমের উপর। ভিন্ন ভিন্ন থিমের জন্য লেআউটের ইন্টারফেস ভিন্ন ভিন্ন হবে।
থিম
ড্যাশবোর্ডে লেআউটের নিচেই রয়েছে Theme অপশনটি। এর মাধ্যমে থিম অর্থাৎ টেমপ্লেটটি পরিবর্তন এবং টেম্পলেটটি Customize করে এতে ইচ্ছামত সংযোজন বিয়োজন করা যাবে। আবার মোবাইল ভার্সন Enable করার মাধ্যমে টেমপ্লেটটি মোবাইল রেসপন্সিভ করা যাবে।
নতুন পেজ তৈরি
লেআউটের উপরেই রয়েছে Pages নামে একটি অপশন। এর মাধ্যমে ব্লগের জন্য About, Contact, Privacy ইত্যাদি নতুন পেজ তৈরি করা যাবে। পেজ তৈরির সিস্টেম অনেকটা নতুন পোস্ট তৈরির মতই।
সেটিংস
থিমের নিচেই রয়েছে Settings নামে একটি অপশন। তবে এটি না বুঝে কোনো পরিবর্তন না করাই ভালো। এটিতে কোনো পরিবর্তন করার আগে অবশ্যই ভালোভাবে বুঝে নিতে হবে। সেটিংসে ক্লিক করলে প্রথমেই আসবে Basic অপশন। এখানে ব্লগের Title, Description, Blog Address ইত্যাদি পরিবর্তন করা যাবে। Basic এর নিচেই রয়েছে Posts,Comments and Sharing। এখানে আপনার ওয়েবসাইটের Homepage এ কয়টি পোস্ট দেখানো হবে তা নির্ধারণ করে দেয়া যাবে। আবার কারা আপনার ওয়েবসাইটের পোস্টগুলোতে কমেন্ট করতে পারবে তাও এখানে নির্বাচন করে দেয়া যাবে।
ব্লগের ভিজিটর পর্যবেক্ষণ
একেবারে উপরের দিকে Stats নামে একটি অপশন রয়েছে। এর মাধ্যমে ওয়েবসাইটের পাঠকদের পর্যবেক্ষণ করা যাবে। কত সংখ্যক ভিজিটর ওয়েবসাইটে আসলো, কোন লেখাটি তারা পড়লো, কোন লিংকের মাধ্যমে, কোন দেশ থেকে আসলো এমনকি কোন ব্রাউজার এবং কোন অপারেটিং সিস্টেমের মাধ্যমে ওয়েবসাইট ভিজিট করলো সব তথ্যই এখানে বিস্তারিত পর্যবেক্ষণ করা যাবে!
এই হলো ব্লগার ব্লগ চালানোর বেসিক ধারণা। এগুলো আয়ত্ত করতে পারলেই সুন্দরভাবে চালানো যাবে ফ্রী ব্লগার ব্লগ। তবে নিজে নিজে ঘাটাঘাটি করলে আরো অনেক কিছু জানা যাবে। পুরো বিষয়টি একটি ক্রিয়েটিভ বিষয়। কতক্ষণে একজন শিখিয়ে দেবে সেই আশায় থাকলে বেশিদূর অগ্রসর হওয়া যাবেনা। নিজে নিজে শেখার আগ্রহ যতো বেশি হবে সফলতার সম্ভাবনাও ততো বেশি হবে।
লেখাটি সম্পর্কে আপনার মতামত কি তা আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। পাঠকের চাহিদা মাথায় রেখে আগামীতে আরও বিভিন্ন বিষয়ে নতুন নতুন পোস্ট করা হবে। লেখাটি ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেননা।
No comments:
Post a Comment