Breaking

Saturday 7 November 2020

প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ ২০২০ [ অনলাইনে আবেদন করুন এখান থেকে ]

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সার্কুলার


প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সার্কুলার ২০২০, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ যোগ্যতা, প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন, প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ ২০২০, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা 2020 ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে সমকাল ব্লগে।


সুতরাং প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২০, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২০, প্রাক প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ ২০২০ বা প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ ২০২০ সম্পর্কে সর্বশেষ খবরাখবর জানতে পড়ুন সমকাল ব্লগ। আরো পড়ুন শিক্ষা মন্ত্রণালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২০


    প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সার্কুলার ২০২০



    প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সার্কুলার ২০২০ ডাউনলোড করুন।
    প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সার্কুলার ২০২০

    প্রাক প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ সার্কুলার ২০২০


    প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভুক্ত “সহকারী শিক্ষক” এর শূন্যপদে এবং জাতীয়করণকৃত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পিইডিপি-৪ এর আওতায় প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট “সহকারী শিক্ষক পদে জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫-এর ১৩তম গ্রেডে অস্থায়ীভাবে নিয়োগের জন্য বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিকদের নিকট থেকে (পার্বত্য তিন জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ব্যতীত) উল্লিখিত নিদের্শনা/ শর্ত অনুযায়ী দরখাস্ত আহবান করা যাচ্ছে।


    প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ ২০২০




    আবেদন শুরু ২৫শে অক্টোবর ২০২০
    আবেদন শেষ ২৪শে নভেম্বর ২০২০
    আবেদন ফী ১১০ টাকা
    আবেদনের বয়স সর্বচ্চো ৩০ বিশেষ ক্ষেত্রে ৩২
    শিক্ষাগত যোগ্যতা নারী পুরুষ উভয় ক্ষেত্রে কমপক্ষে
    স্নাতক বা সমমান ডিগ্রি
    বেতন গ্রেড-১৩
    আবেদনের লিংক https://dpe.teletalk.com.bd/

    প্রাক প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ ২০২০



    প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা হলো প্রাথমিক শিক্ষা আরম্ভের পূর্বে ৬ বছরের কম বয়সের শিশুদের জন্য বিশেষ শিক্ষাব্যবস্থা। ৩ থেকে ৫/৬ বছর বয়সী শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য এবং তাদের যত্ন, বেড়ে উঠা, শিশু অধিকার নিশ্চিত করা, খেলাধুলা, আনন্দ, অক্ষরজ্ঞান এবং গণনার হাতেখড়ির মাধ্যমে তাদের উন্নয়ন এবং শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হওয়ার উপযোগী করে গড়ে তোলার জন্য সরকার প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা চালু করেছে।

    এজন্য জাতীয় শিক্ষানীতি-২০০৯ এ ৫ বছর বয়সী শিশুদের জন্য ২ বছরের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার সুপারিশ করা হয়। এই উদ্দেশ্যে সরকারিভাবে প্রত্যেকটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছয়টি করে নতুন শ্রেণীকক্ষ তৈরি এবং বাড়তি ছয়জন করে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়।

    কাজেই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যখন সহকারি শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হয় তখন তা প্রাথমিক শিক্ষার জন্য অথবা প্রাক প্রাথমিক শিক্ষার জন্য দেয়া হয়।

    সম্প্রতি যে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ ২০২০ সার্কুলার প্রকাশ করা হয়েছে তা প্রাক প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ ২০২০ সার্কুলার। আরও বিস্তারিত জানতে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২০ ভাল করে পড়ুন।

    প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২০


    প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ ২০২০ নিশ্চিত করা হলে তা জানিয়ে দেয়া হবে। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা কবে হবে তা এখনো স্পষ্ট করেনি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। তারিখ প্রকাশিত হওয়ার সাথে সাথেই তা সমকাল ব্লগে প্রকাশিত হবে।

    প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ ২০২০ এর অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়াঃ



    Application এর জন্য পূর্ব প্রস্ততি

    • প্রার্থীর এসএসসি/সমমান, এইচএসসি/সমমান, উচ্চ ডিগ্রী সম্পর্কিত তথ্য।
    • প্রার্থীর ছবি সাইজ (300 x 300 Pixel) এবং স্বাক্ষর সাইজ (300 x 80 Pixel) ।
    • প্রার্থীর ছবি রঙ্গিন (কালার ফটো) আবশ্যক।

    Application Form পূরণ যােগ্য প্রার্থীগণ http://dpe.teletalk.com.bd ওয়েব পাের্টালে প্রবেশ করে Application Form লিঙ্কে-এ Assistant Teacher Post সিলেক্ট করে Next বাটনে ক্লিক করে ভেরিফিকেশন পেজ-এ দৃশ্যমান নির্দেশনা অনুযায়ী তথ্য দিবেন। প্রার্থীর প্রযােজ্য তথ্য দিয়ে সাবমিট বাটন-এ ক্লিক করলে যােগ্য প্রার্থীগণ আবেদন করার জন্য Application Form পাবেন।

    প্রার্থীর বাছাই কার্যক্রম উপজেলা ভিত্তিক হবে। স্থায়ী ঠিকানায় উল্লিখিত উপজেলা অনুযায়ী মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালিত হবে। Application Form পূরণে স্থায়ী ঠিকানার জেলা ও উপজেলা/থানা সর্তকতার সাথে নির্বাচন করতে হবে। নিয়ােগ প্রক্রিয়ার পরবর্তী পর্যায়ে স্থায়ী ঠিকানার স্বপক্ষে গ্রহণযােগ্য প্রমান দাখিল করতে হবে। বিবাহিত নারী প্রার্থী নিজের অথবা স্বামীর স্থায়ী ঠিকানায় আবেদন করতে পারবেন।

    Application Form-এ প্রার্থীর কিছু তথ্য আগে থেকেই পূরণকৃত থাকবে যা পরিবর্তন যােগ্য না। এছাড়া অন্যান্য তথ্য প্রার্থী নিজেই পূরণ করবেন। প্রার্থীর বয়স ও শিক্ষাগত যােগ্যতা সহ অন্যান্য তথ্য থাকলে Application Form সাবমিট করে প্রিভিউ দেখতে পারবেন। প্রার্থীর প্রদত্ত তথ্য প্রিভিউ পেজ-এ ভুল অথবা অপর্যাপ্ত পরিলক্ষিত হলে সঠিক তথ্য দিয়ে পুনরায় নতুন আরেকটি Application Form পূরণ করবেন। পূরণকৃত Application Form সাবমিট করে প্রার্থী তা ডাউনলােড করে সংরক্ষণ করতে পারবেন। প্রার্থীর ডাউনলােডকৃত Applicant's Copy-তে একটি ইউজার আইডি সরবরাহ করা হবে এবং আবেদনের জন্য ফি জমা প্রদানের প্রয়ােজনীয় নির্দেশনা থাকবে।

    আবেদন ফি জমা দেয়ার পর প্রার্থীর আবেদনপত্র চূড়ান্তভাবে গৃহীত হবে।
    পরীক্ষার তারিখ, আসন বিন্যাস ও প্রবেশপত্র ডাউনলােড বিষয়ে যথাসময়ে Application Form-এ আপনার প্রদত্ত মােবাইল নাম্বারে এসএমএস এবং www.dpe.gov.bd অথবা http://dpe.teletalk.com.bd ওয়েব পাের্টাল এর মাধ্যমে জানানাে হবে।

    Application Form পূরণে ধারাবাহিক স্তর

    প্রার্থীর শিক্ষাগত যােগ্যতার ভেরিফিকেশন।
    সঠিক যােগ্যতা সম্পন্ন প্রার্থী Application Form পাবেন।
    Application Form-এ প্রয়ােজনীয় তথ্য পূরণ করে সাবমিট করলে পূরণকৃত তথ্যের প্রিভিউ দেখা যাবে।
    প্রিভিউ দেখে সঠিক মনে হলে ফরমটি পরবর্তী ধাপে সাবমিট করলে ইউজার আইডি ও আবেদন ফি প্রদানের নিদের্শনাসহ একটি Applicant's Copy পাওয়া যাবে।

    Application এর ফি প্রদান

    Applicant's Copy -তে উল্লেখিত ইউজার আইডি ব্যবহার করে টেলিটকের প্রি-পেইড মােবাইল দিয়ে এসএমএস এর মাধ্যমে ফি প্রদান করতে হবে।

    ফি জমা দিতে টেলিটকের প্রি-পেইড নাম্বার থেকে এসএমএস করুন।

    1st SMS: DPER<space>user ID & send to 16222
    2nd SMS: DPER<space>yes<space>PIN & send to 16222

    ফি প্রদান প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে প্রার্থীর Application Form-এ প্রদত্ত মােবাইল নাম্বারে একটি কনফার্মেশন এসএমএস পাবে।

    কনফার্মেশন এসএমএস-এ প্রাপ্ত ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে প্রার্থী পুনায় Applicant's Copy ডাউনলােড করতে পারবেন।

    হেল্প ট্যাব

    প্রার্থী আবেদন সংক্ষান্ত যেকোন তথ্য বা ফরম পূরণে সহায়তা প্রয়ােজন হলে হেল্প ট্যাব-এ ক্লিক করে আপনার নিকটস্থ কাস্টমার কেয়ার-এ যােগাযােগ করবেন। এছাড়া হেল্প ট্যাব-এ উল্লিখিত অন্যান্য হেল্প অপশন ব্যবহার করতে পারবেন।

    Application ফি জমা ও অন-লাইনে চেক করার সুবিধা

    প্রার্থী নিজের ইউজার আইডি পেমেন্ট অপশন-এ সাবমিট করলে প্রার্থীর প্রয়ােজনীয় তথ্যসহ পেমেন্ট তথ্যাবলী দেখতে পারবেন।

    ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড পুনরুদ্ধার

    প্রার্থী নিজেই প্রয়ােজনীয় তথ্য সাবমিট করে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।

    বিশেষ সতর্কতা

    শেষ দিনের জন্য অপেক্ষা না করে আজই আবেদনপত্র পূরণ সম্পন্ন করুন। শেষ দিনে প্রার্থীর স্থানীয় ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ এর সীমাবদ্ধতার কারণে আবেদন ফরম পূরণে সমস্যা দেখা দিতে পারে, তাই যথেষ্ট সময় হাতে রেখে আবেদন ফরম পূরণ করে দাখিল করুন।

    প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২০ এর শিডিউল




    দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা চার ধাপে শুরু হয় ২০১৯ সালের ২৪ মে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানায়।

    ২৪ ও ৩১ মে এবং ১৪ ও ২১ জুন সকাল ১০টায় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো। তবে সামান্য পরিবর্তন করা হয় পরীক্ষার শিডিউলে। ১৪ই জুনের পরীক্ষা হয় ২১শে জুন এবং ২১শে জুনের পরীক্ষা হয় ২৮শে জুন।

    এছাড়া তিনটি উপজেলার প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা পেছানো হয়। ২য় ধাপে ৩১ মে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী, টুংগীপাড়া ও মুকসুদপুর উপজেলার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবার কথা থাকলেও তা পেছানো হয়। এর পরিবর্তে ২৮ জুন চতুর্থ ধাপের পরীক্ষার সাথে এ তিন উপজেলার প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা জানায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তর।

    দেশের বিভিন্ন জেলায় যে তারিখে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় তার সিডিউল দেয়া হলোঃ

    ২৪ মে অনুষ্ঠিত হয় যেসব জেলায় পরীক্ষা

    ভোলা, পবনা, জয়পুরহাট ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ জেলার সব উপজেলায় একযোগে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া ও সদর উপজেলা; শরীয়তপুরের গোসাইরহাট, নড়িয়া ও ভেদরগঞ্জ উপজেলা; মাদারীপুরের সদর ও রাজৈর উপজেলা; ফরিদপুরের চরভদ্রাসন, আলফাডাঙ্গা, সদরপুর, সালথা ও সদর উপজেলা; নরংসিংদীর মনোহরদী, রায়পুরা ও বেলাবো উপজেলা; কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর, অষ্টগ্রাম, করিমগঞ্জ, কাটিয়াদি, পাকুন্দিয়া ও তারাইল উপজেলা; জামালপুরের মেলান্দহ, বকশিগঞ্জ ও সদর উপজেলা; টাঙ্গাইলের মির্জাপুর, কালিহাতী, মধুপুর, নাগরপুর, ভুয়াপুর ও ধনবাড়ী উপজেলা; লক্ষ্মীপুরের কমলনগর ও সদর উপজেলা।

    কক্সবাজারের উখিয়া, কুতুবদিয়া, পেকুয়া, টেকনাফ ও সদর উপজেলা; চাঁদপুরের শাহরাস্তি, ফরিদগঞ্জ, মতলব উত্তর, মতলব দক্ষিণ উপজেলা; হবিগঞ্জের বাহুবল, নবীগঞ্জ, লাখাই ও সদর উপজেলা; সুনামগঞ্জের দেলদুয়ারবাজার, বিশ্বম্বরপুর, ছাত্ক, সাল্লা ও সদর উপজেলা; সিলেটের কানাইঘাট, বালাগঞ্জ, বিশ্বনাথ, ফেন্সুগঞ্জ, জৈন্তাপুর ও সদর উপজেলা; পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া, নেছারাবাদ ও সদর উপজেলা; পটুয়াখালীর দুমকী, গলাচিপা ও সদর উপজেলা; সাতক্ষীরার আশাশুনি, শ্যামনগর ও সদর উপজেলা; নীলফামারীর ডোমার, সৈয়দপুর ও সদর উপজেলা; নাটোরের গুরুদাসপুর, সিংড়া ও সদর উপজেলা এবং মৌলভীবাজারের রাজনগর, কমলগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল ও জুড়ি উপজেলায় প্রথম ধাপের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

    ৩১ মে অনুষ্ঠিত হয় যেসব জেলায় পরীক্ষা

    মুন্সীগঞ্জ, লালমনিরহাট, ঠাকুরগাঁও, নারায়ণগঞ্জ, শেরপুর ও রাজবাড়ী জেলার সব উপজেলার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া গোপালগঞ্জের কাশিয়ানি, টুঙ্গীপাড়া ও মকসুদপুর উপজেলা; শরীয়তপুরের জাজিরা, ডামুড্যা ও সদর উপজেলা; মাদারীপুরের কালকিনি ও শিবচর উপজেলা; ফরিদপুরের নগরকান্দা, বোয়ালমারী, ভাঙ্গা ও মধুখালী উপজেলা; নরসিংদীর পলাশ, শিবপুর ও সদর উপজেলা; জামালপুরের সরিষাবাড়ী, দেওয়ানগঞ্জ, ইসলামপুর ও মাদারগঞ্জ উপজেলা; টাঙ্গাইলের ঘাটাইল, সখিপুর, গোপালপুর, বাসাইল, দেলদুয়ার ও সদর উপজেলা; কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর, নিকলী, কুলিয়ারচর, ইটনা, ভৈরব, মিঠামইন ও সদর উপজেলা।

    লক্ষ্মীপুরের রায়পুর, রামগঞ্জ ও রামগতি উপজেলা; কক্সবাজারের চকোরিয়া, মহেশখালী ও রামু উপজেলা; চাঁদপুরের কচুয়া, হাজীগঞ্জ, হাইমচর ও সদর উপজেলা; হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং, আজমিরিগঞ্জ, মাধবপুর, চুনারুঘাট উপজেলা; সুনামগঞ্জের তাহিরপুর, জামালগঞ্জ, ধর্মপাশা, দিরাই, জগন্নাথপুর ও দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলা; সিলেটের গোয়াইনঘাট, গোলাপগঞ্জ, কোম্পানীগঞ্জ, জকিগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, দক্ষিণ সুরামা উপজেলা; পিরোজপুর জেলার কাউখালী, নাজিরপুর, মঠবাড়িয়া ও ইন্দুরকানি উপজেলা; পটুয়াখালীর দশমিনা, বাউফল, মির্জাগঞ্জ, কলাপড়া ও রাঙ্গাবালী উপজেলা; সাতক্ষীরার দেবহাটা, কলারোয়া, কালিগঞ্জ ও তালা উপজেলা; নাটোরের নলডাঙ্গা, লালপুর, বড়াইগ্রাম ও বাগাতিপাড়া উপজেলা; নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ, জলঢাকা, ডিমলা উপজেলা এবং মৌলভীবাজারের বড়লেখা, কুলাউড়া ও সদর উপজেলায় এ ধাপে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

    ২১শে জুন অনুষ্ঠিত হয় যেসব জেলায় পরীক্ষা

    ফেনী, ঝালকাঠি, বরগুনা, মাগুরা, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ও পঞ্চগড় জেলার সব উপজেলায় একযোগে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া নেত্রকোনার দুর্গাপুর, পূর্বধলা, বারহাট্টা, খালিয়াজুড়ি, মদন ও মোহনগঞ্জ উপজেলা; ময়মনসিংহের গফরগাঁও, ঈশ্বরগঞ্জ, ফুলবাড়িয়া, গৌরীপুর, ফুলপুর, ধোবাউড়া ও তারাকান্দা উপজেলা; ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর, বাঞ্ছারামপুর, আখাউড়া ও সদর উপজেলা; কুমিল্লার লাকসাম, দেবীদ্বার, মুরাদনগর, দাউদকান্দি, চৌদ্দগ্রাম, হোমনা ও সদর উপজেলা; চট্টগ্রামের ডবলমুরিং, পাহাড়তলী, বন্দর, পাঁচশাইল, চান্দগাঁও, কোতোয়ালি, বাঁশখালী, রাউজান, সন্দ্বীপ, ফটিকছড়ি, আনোয়ারা, লোহাগড়া উপজেলা; নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ।

    কবিরহাট, সুবর্ণচর ও সদর উপজেলা; বরিশালের আগৈলঝাড়া, বাকেরগঞ্জ, গৌরনদী ও সদর উপজেলা; যশোরের ঝিকরগাছা, বাঘারপাড়া, মনিরামপুর ও শার্শা উপজেলা; খুলনার কয়রা, ডুমুরিয়া ও সদর উপজেলা; বাগেরহাটের মোল্লাহাট, মোংলা, মোরেলগঞ্জ, কচুয়া, শরণখোলা উপজেলা; ঝিনাইদহের মহেশপুর, শৈলকুপা ও হরিণাকুণ্ডু উপজেলা; কুষ্টিয়ার মিরপুর, খোকসা ও সদর উপজেলা; কুড়িগ্রামের উলিপুর, চিলমারী, ফুলবাড়ী, রাজীবপুর ও সদর উপজেলা; গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ, পলাশবাড়ী ও সদর উপজেলা; রংপুরের কাউনিয়া, গঙ্গাচড়া, বদরগঞ্জ ও সদর উপজেলা; দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট, খানসামা, চিরিরবন্দর, হাকিমপুর, বীরগঞ্জ ও সদর উপজেলা; নওগাঁর বদলগাছি, মহাদেবপুর, মান্দা, রানীনগর ও সাপাহার উপজেলা; বগুড়ার আদমদীঘি, শিবগঞ্জ, শেরপুর, সোনাতলা, ধুনট ও শাহাজাহানপুর উপজেলা; রাজশাহীর গোদাগাড়ী, চারঘাট, বাগমারা ও সদর উপজেলা এবং সিরাজগঞ্জের কাজিপুর, চৌহালী, রায়গঞ্জ, বেলকুচি ও সদর উপজেলায় ১৪ জুন পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

    ২৮শে জুন অনুষ্ঠিত হয় যেসব জেলায় পরীক্ষা

    ঢাকা, গাজীপুর ও নড়াইল জেলার সব উপজেলায় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া নেত্রকোনার আটপাড়া, কমলাকান্দা, কেন্দুয়া ও সদর উপজেলা; ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা, ত্রিশাল, ভালুকা, নান্দাইল ও সদর উপজেলা; ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা, সরাইল, নাসিরনগর, আশুগঞ্জ ও বিজয়নগর উপজেলা; কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া, বরুড়া, বুড়িচং, চান্দিনা, সদর দক্ষিণ, নাঙ্গলকোট, মেঘনা, মনোহরগঞ্জ, তিতাস ও লালমাই উপজেলা; চট্টগ্রামের পটিয়া, বোয়ালখালী, চন্দনাইশ, হাটহাজারী, রাঙ্গুনিয়া, মিরেরসরাই, সীতাকুণ্ডু ও সাতকানিয়া উপজেলা; নোয়াখালীর চাটখিল, কোম্পানীগঞ্জ, হাতিয়া, সোনাইমুড়ী ও সেনবাগ উপজেলা; বরিশালের উজিরপুর, বানারীপাড়া, বাবুগঞ্জ, মুলাদী, মেহেন্দীগঞ্জ ও হিজল উপজেলা; কুষ্টিয়ার দৌলতপুর, ভোড়ামারা ও কুমারখালী উপজেলা; যশোরের অভয়নগর, কেশবপুর, চৌগাছা ও সদর উপজেলা।

    খুলনার তেরখাদা, দাকোপ, দিঘলিয়া, পাইকগাছা, ফুলতলা, বটিয়াঘাটা ও রূপসা উপজেলা; বাগেরহাটের চিতলমারী, রামপাল, ফকিরহাট ও সদর উপজেলা; ঝিনাইদহের কালিগঞ্জ, কোটচাঁদপুর ও সদর উপজেলা; কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী, ভুরুঙ্গামারী, রাজারহাট ও রৌমারী উপজেলা; গাইবান্ধার ফুলছড়ি, সাদুল্লাপুর, সাঘাটা ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলা; রংপুরের তারাগঞ্জ, পীরগঞ্জ, পীরগাছা ও মিঠাপুকুর উপজেলা; দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ, পার্বতীপুর।
    ফুলবাড়ী, বিরল, বিরামপুর, বোচাগঞ্জ ও কাহারোল উপজেলা; নওগাঁর আত্রাই, ধামুরহাট, নিয়ামতপুর, পত্নীতলা, পোরশা ও সদর উপজেলা; বগুড়ার কাহালু, গাবতলী, দুপচাঁচিয়া, নন্দীগ্রাম, সারিয়াকান্দি ও সদর উপজেলা; রাজশাহীর তানোর, দুর্গাপুর, পুঠিয়া, পবা, বাঘা ও মোহনপুর উপজেলা এবং সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া, তাড়াশ, কামারখন্দ, শাহাজাদপুর উপজেলা।(সূত্র : যুগান্তর অনলাইন)

    প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ ২০২০ প্রক্রিয়া




    প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে এবার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বেশকিছু পরিবর্তন হতে পারে। অধিক সংখ্যক আবেদনকারীর মধ্য থেকে শুধু এমসিকিউ প্রশ্নের মাধ্যমে যোগ্য শিক্ষক বাছাই করা সম্ভব নয়। এজন্য প্রথমে এমসিকিউ পরীক্ষার মাধ্যমে কছু প্রার্থীকে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ করা হবে। এরপর পিএসসির আদলে লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে কিছু প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত করা হবে। আরো পড়ুন পুলিশ নিয়োগ ২০২০

    প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ যোগ্যতা

    প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে আবেদনের যোগ্যতা ২০১৩ সালের নীতিমালা অনুযায়ী আগের মতো আর থাকছে না। অর্থাৎ পুরুষদের জন্য ন্যুনতম গ্র্যাজুয়েট এবং নারীদের জন্য এইচএসসি পাশ আর থাকবেনা। তবে আগের মতোই ৬০% নারী কোটা বহাল রয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২০ হতে পরিবর্তন ঘটছে এ নিয়মের! নারী পুরুষ উভয়ের জন্যই আবেদনের ন্যুনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা গ্র্যাজুয়েট নির্ধারণ করা হয়েছে।

    প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের প্রবেশপত্র ডাউনলোড

    পরীক্ষার সুনির্দিষ্ট তারিখ নির্ধারিত হওয়ার পরপরই প্রত্যেক আবেদনকারীর নিকট এসএমএস দিয়ে তা জানিয়ে দেয় কতৃপক্ষ। তখন নিচের ওয়েবসাইট থেকে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রবেশপত্র ডাউনলোড করা যাবে। প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের প্রবেশপত্র ছাড়া পরীক্ষা দেয়া সম্ভব নয়। সুতরাং পরীক্ষায় অংশগ্রহণের পূর্বে অবশ্যই আপনার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে অনলাইনে ডাউনলোড করে নিন প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রবেশপত্র। পরীক্ষার ৫ দিন আগে এসএমএস পাঠানো হবে পরীক্ষার্থীদের মোবাইল ফোনে। তখন থেকেই ডাউনলোড করা যাবে পরীক্ষার প্রবেশপত্র। বিগত সার্কুলারে ১৯ শে মে থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড শুরু হয়। নিচে ডাউনলোড লিংক দেয়া হলো।
    http://dpe.teletalk.com.bd/admitcard/index.php

    প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল ২০২০





    প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ ২০২০ এর রেজাল্ট প্রকাশিত হওয়ার সাথে সাথেই সমকাল ব্লগে আপডেট দেয়া হবে। কাজেই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার পর নিয়মিত চোখ রাখুন সমকাল ব্লগে।

    প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন

    প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন কত জানতে চান?বর্তমান বেতন স্কেল অনুযায়ী প্রশিক্ষণবিহীন প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক ১৫তম গ্রেড অনুযায়ী ৯৭০০ টাকা স্কেলে বেতন পান এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক ১৪তম গ্রেডে ১০২০০ টাকা স্কেলে বেতন পান। তবে সাম্প্রতিক নিয়োগপ্রাপ্ত প্রাথমিক শিক্ষকদের প্রশিক্ষণবিহীন অবস্থা থেকেই ১৩ তম গ্রেডে বেতন দেয়া হচ্ছে।

    তবে শীঘ্রই প্রাথমিক শিক্ষকদের দাবি অনুযায়ী গ্রেড পরিবর্তন করে বেতন বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি পূরণ করছে সরকার। নতুন বিধিমালা অনুযায়ী সহকারী শিক্ষক পাবেন ১২তম গ্রেডে বেতন, আর প্রধান শিক্ষক পাবেন ১০ম গ্রেডে। শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করে এই পরিবর্তন আনা হচ্ছে শীঘ্রই।

    প্রাথমিক বিদ্যালয়ের হিসাব রক্ষক নিয়োগ

    প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে হিসাব রক্ষক পদ তৈরির নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। এজন্য প্রতিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একজন করে হিসাব রক্ষক নিয়োগ করা হবে। জানা গেছে চলতি অর্থ বছরেই সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে সারা দেশে ৬৫ হাজার ৯৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য হিসাব রক্ষক পদে নিয়োগ সার্কুলার প্রকাশ করা হবে।তবে এখনও এটি নীতিগত সিদ্ধান্তের পর্যায়ে আছে এজন্য আবেদনের যোগ্যতা ইত্যাদি বিস্তারিত জানা যায়নি। বিস্তারিত জানতে নিয়মিত চোখ রাখুন সমকাল ব্লগে।




    2 comments:

    1. কি পাসে আবেদোন করতে পারবে

      ReplyDelete
    2. helpful blog.


      Aslo visite www.tune71.com for more info.

      ReplyDelete